ঢাকা ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাতিয়ার মেঘনা নদীতে মাছ ধরার সময় আটক তিন জন

News Desk
  • আপডেট সময় : ১২:৫২:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪ ৪১ বার পড়া হয়েছে

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার মেঘনা নদীতে মাছ ধরার সময় তিন জেলেকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি মাছ ধরার বোট, চার লাখ মিটার চরঘেরা জাল, ২০ লাখ মিটার কারেন্ট জাল, ১০টি বেহুন্দি জাল, ২০ কেজি ইলিশ ও ৮০ কেটি সামুদ্রিক মাছ জব্দ করা হয়।

রবিবার (২০ অক্টোবর) ভোরে মেঘনা নদী থেকে তাদের আটক করা হয়। দুপুরে তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করলে আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইবনে আল জায়েদ হোসেন প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করেন।

একইসঙ্গে তাদের সর্তক করা হয়। জব্দ মাছ ধরার বোট উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহাদ হোসেনের তত্ত্বাবধানে এবং মাছগুলো স্থানীয় এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে। আগুনে পুড়ে ধ্বংস করা হয়েছে জালগুলো।
কোস্টগার্ড হাতিয়া স্টেশনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার এম মোকসেদর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ইলিশের প্রজনন মৌসুমে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে বঙ্গোপসাগর ও মেঘনা নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে কোস্টগার্ড। এর অংশ হিসেবে মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে মাছ ধরা অবস্থায় জাল, ইঞ্জিনচালিত বোট ও মাছসহ তিন জেলেকে আটক করা হয়। আগামী ৩ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে ইলিশ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হাতিয়ার মেঘনা নদীতে মাছ ধরার সময় আটক তিন জন

আপডেট সময় : ১২:৫২:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার মেঘনা নদীতে মাছ ধরার সময় তিন জেলেকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি মাছ ধরার বোট, চার লাখ মিটার চরঘেরা জাল, ২০ লাখ মিটার কারেন্ট জাল, ১০টি বেহুন্দি জাল, ২০ কেজি ইলিশ ও ৮০ কেটি সামুদ্রিক মাছ জব্দ করা হয়।

রবিবার (২০ অক্টোবর) ভোরে মেঘনা নদী থেকে তাদের আটক করা হয়। দুপুরে তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করলে আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইবনে আল জায়েদ হোসেন প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করেন।

একইসঙ্গে তাদের সর্তক করা হয়। জব্দ মাছ ধরার বোট উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহাদ হোসেনের তত্ত্বাবধানে এবং মাছগুলো স্থানীয় এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে। আগুনে পুড়ে ধ্বংস করা হয়েছে জালগুলো।
কোস্টগার্ড হাতিয়া স্টেশনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার এম মোকসেদর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ইলিশের প্রজনন মৌসুমে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে বঙ্গোপসাগর ও মেঘনা নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে কোস্টগার্ড। এর অংশ হিসেবে মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে মাছ ধরা অবস্থায় জাল, ইঞ্জিনচালিত বোট ও মাছসহ তিন জেলেকে আটক করা হয়। আগামী ৩ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে ইলিশ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা।