ঢাকা ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালীতে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে ; বন্যার্ত বাসিন্দাদের মধ্যে স্বস্তি

News Desk
  • আপডেট সময় : ১১:২৬:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪ ১৬৩ বার পড়া হয়েছে

বৃষ্টি বন্ধ হওয়া এবং উজানের পানির চাপ কমে আসায় নোয়াখালীতে আটটি উপজেলায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। এতে বন্যার্ত বাসিন্দাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে।

২৯ আগষ্ট (বৃহস্পতিবার) সকাল থেকে নোয়াখালীতে বৃষ্টি হয়নি, বরং রৌদ্রের প্রখরতা বেড়েছে। জেলা শহর মাইজদীসহ জেলার বিভিন্ন অঞ্চল পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় নোয়াখালী তে পানি কমলেও বিভিন্ন জায়গায় এখনো হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি আছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই হারে সম্পূর্ণ বন্যার পানি নামতে এক- দুই সপ্তাহের বেশি সময় লাগতে পারে। জেলা শহরের জামে মসজিদ মোড়, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন ও জেলা জজ আদালত সড়কে হাঁটুর কাছাকাছি পানি দেখা গেছে। জেলা শহর মাইজদীর প্রধান সড়কের দুই পাশের অসংখ্য দোকানের ভেতর ও সামনে পানি জমে আছে। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভোগান্তি কমেনি।পানিবন্দী অবস্থায় আছে শহরের পৌর বাজারের কয়েকশ ব্যবসায়ী। তাছাড়া মাইজদী মাস্টারপাড়ার রাস্তায় পানি জমে থাকায় কিছু কিছু দোকানে পানি ঢুকেছে ।

নোয়াখালী জেলার চাটখিল সোনাইমুড়ি উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় এখনো হাটুর উপরে পানি দেখা গেছে। বন্যার পানি সাধারণ জনগনের বাড়ি ঘরে ঢুকে যাওয়ায় অনেক মানুষ আশ্রয় নিয়েছে নিকটস্থ আশ্রয় কেন্দ্রে। বন্যার পানি কমছে বলে জনগনের মধ্যে স্বস্তি ফিরছে বলে জানান তারা।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নোয়াখালীতে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে ; বন্যার্ত বাসিন্দাদের মধ্যে স্বস্তি

আপডেট সময় : ১১:২৬:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

বৃষ্টি বন্ধ হওয়া এবং উজানের পানির চাপ কমে আসায় নোয়াখালীতে আটটি উপজেলায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। এতে বন্যার্ত বাসিন্দাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে।

২৯ আগষ্ট (বৃহস্পতিবার) সকাল থেকে নোয়াখালীতে বৃষ্টি হয়নি, বরং রৌদ্রের প্রখরতা বেড়েছে। জেলা শহর মাইজদীসহ জেলার বিভিন্ন অঞ্চল পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় নোয়াখালী তে পানি কমলেও বিভিন্ন জায়গায় এখনো হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি আছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই হারে সম্পূর্ণ বন্যার পানি নামতে এক- দুই সপ্তাহের বেশি সময় লাগতে পারে। জেলা শহরের জামে মসজিদ মোড়, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন ও জেলা জজ আদালত সড়কে হাঁটুর কাছাকাছি পানি দেখা গেছে। জেলা শহর মাইজদীর প্রধান সড়কের দুই পাশের অসংখ্য দোকানের ভেতর ও সামনে পানি জমে আছে। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভোগান্তি কমেনি।পানিবন্দী অবস্থায় আছে শহরের পৌর বাজারের কয়েকশ ব্যবসায়ী। তাছাড়া মাইজদী মাস্টারপাড়ার রাস্তায় পানি জমে থাকায় কিছু কিছু দোকানে পানি ঢুকেছে ।

নোয়াখালী জেলার চাটখিল সোনাইমুড়ি উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় এখনো হাটুর উপরে পানি দেখা গেছে। বন্যার পানি সাধারণ জনগনের বাড়ি ঘরে ঢুকে যাওয়ায় অনেক মানুষ আশ্রয় নিয়েছে নিকটস্থ আশ্রয় কেন্দ্রে। বন্যার পানি কমছে বলে জনগনের মধ্যে স্বস্তি ফিরছে বলে জানান তারা।