ঢাকা ০৪:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৬ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হাতিয়ার এমপি মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলি অমি, অন্যরাও সরে দাঁড়ালেন না। জেলা আওয়ামিলীগের সংবাদ সম্মেলন

News Desk
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৪:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ১১৮ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ নোয়াখালী ০৬ হাতিয়া সংসদীয় আসনটি হাতিয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত, আসনটির এমপি মোহাম্মদ আলি -তারই পূত্র আশিক আলি অমি হাতিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করার জন্য মনোনয়ন ফরম জমা দেন এবং জাতীয় পার্টির -মুশফিকুর রহমান নির্বাচনে লড়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন, মনোনয়ন ফরম জমা দেন। মনোনয়ন ফরম প্রতাহারের শেষ দিনে মুশফিকুর রহমান তার মনোনয়ন প্রতাহার করে নিলে, আশিক আলি অমি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচত হন।

সুবর্নচর উপজেলা নির্বাচনে নোয়াখালী ০৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর সন্তান সাবাব চৌধুরী ভোটের মাঠে আছেন। তিনি মনোনয়ন প্রত্যাহার না করায় নির্বাচন কমিশন থেকে প্রতীক বরাদ্ধ পান আনারস । এদিকে জেলা আওয়ামীলীগের সংবাদ সম্মেলন থেকে নোয়াখালী (০৪) সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ করেন বক্তারা। তন্মধ্যে দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে  সুবর্নচরে তিনি তার পুত্রকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দাঁড় করান বলে অভিযোগ করেন। এই বিষয়ে সাবাব চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার এবং আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের সকল সিদ্ধান্ত মেনেই আমরা রাজনীতি করি। সদর সুর্বনচরে আমার বাবা নৌকা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন, একটি গ্রুপের বিরুদ্ধে। সেই গ্রুপের লোকজন এখন উপজেলা ভোটে প্রার্থী দিয়েছেন ।অন্য দিকে যারা নৌকার ভোট করেছে তাদের মধ্য থেকেও অনেক যোগ্য প্রার্থী ছিল। কিন্তু তারা কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি না হওয়ায় সকল প্রার্থীরা এবং তৃনমূলের নেতা কর্মীরা ঐক্যের জন্য আমাকে বেছে নিয়েছে এবং মনোনয়ন ফরম তারা কেউ না কিনে শুধু আমার টা কিনেছেন। দল থেকে একটি সিদ্ধান্ত আসে, আমি সেই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে প্রতাহারের সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু যারা প্রার্থী না হয়ে আমাকে প্রার্থী করেছেন, তারা এখন আর প্রার্থী হতে পারবেন না। যেহেতু, মনোনয়ন ফরম ক্রয় এবং জমা দেওয়ার সময় শেষ এবং প্রত্যাহার করলে নৌকার বিরুদ্ধের গ্রুপের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে।জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিদ্বন্ধীতামূলক নির্বাচন চান, তাই তৃনমুলের নেতাকর্মীরা এবং সাধারণ জনগন আমাকে প্রত্যাহার করতে দেয় নি। এ দিকে নোয়াখালী ০২ আসনের সংসদ সদস্য আলহ্বাজ মোরশেদ আলম এমপির পুত্র সাইফুল ইসলাম দিপু সেনবাগ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন ফরম ক্রয় করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হাতিয়ার এমপি মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলি অমি, অন্যরাও সরে দাঁড়ালেন না। জেলা আওয়ামিলীগের সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ০৭:৪৪:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

বিশেষ প্রতিনিধিঃ নোয়াখালী ০৬ হাতিয়া সংসদীয় আসনটি হাতিয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত, আসনটির এমপি মোহাম্মদ আলি -তারই পূত্র আশিক আলি অমি হাতিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করার জন্য মনোনয়ন ফরম জমা দেন এবং জাতীয় পার্টির -মুশফিকুর রহমান নির্বাচনে লড়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন, মনোনয়ন ফরম জমা দেন। মনোনয়ন ফরম প্রতাহারের শেষ দিনে মুশফিকুর রহমান তার মনোনয়ন প্রতাহার করে নিলে, আশিক আলি অমি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচত হন।

সুবর্নচর উপজেলা নির্বাচনে নোয়াখালী ০৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর সন্তান সাবাব চৌধুরী ভোটের মাঠে আছেন। তিনি মনোনয়ন প্রত্যাহার না করায় নির্বাচন কমিশন থেকে প্রতীক বরাদ্ধ পান আনারস । এদিকে জেলা আওয়ামীলীগের সংবাদ সম্মেলন থেকে নোয়াখালী (০৪) সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ করেন বক্তারা। তন্মধ্যে দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে  সুবর্নচরে তিনি তার পুত্রকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দাঁড় করান বলে অভিযোগ করেন। এই বিষয়ে সাবাব চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার এবং আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের সকল সিদ্ধান্ত মেনেই আমরা রাজনীতি করি। সদর সুর্বনচরে আমার বাবা নৌকা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন, একটি গ্রুপের বিরুদ্ধে। সেই গ্রুপের লোকজন এখন উপজেলা ভোটে প্রার্থী দিয়েছেন ।অন্য দিকে যারা নৌকার ভোট করেছে তাদের মধ্য থেকেও অনেক যোগ্য প্রার্থী ছিল। কিন্তু তারা কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি না হওয়ায় সকল প্রার্থীরা এবং তৃনমূলের নেতা কর্মীরা ঐক্যের জন্য আমাকে বেছে নিয়েছে এবং মনোনয়ন ফরম তারা কেউ না কিনে শুধু আমার টা কিনেছেন। দল থেকে একটি সিদ্ধান্ত আসে, আমি সেই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে প্রতাহারের সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু যারা প্রার্থী না হয়ে আমাকে প্রার্থী করেছেন, তারা এখন আর প্রার্থী হতে পারবেন না। যেহেতু, মনোনয়ন ফরম ক্রয় এবং জমা দেওয়ার সময় শেষ এবং প্রত্যাহার করলে নৌকার বিরুদ্ধের গ্রুপের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে।জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিদ্বন্ধীতামূলক নির্বাচন চান, তাই তৃনমুলের নেতাকর্মীরা এবং সাধারণ জনগন আমাকে প্রত্যাহার করতে দেয় নি। এ দিকে নোয়াখালী ০২ আসনের সংসদ সদস্য আলহ্বাজ মোরশেদ আলম এমপির পুত্র সাইফুল ইসলাম দিপু সেনবাগ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন ফরম ক্রয় করেছেন।