ঢাকা ১২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিটার ও এস টি সংযোগের কেনা বেচা করেন কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

News Desk
  • আপডেট সময় : ০১:১৮:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩ ১১৩৮ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মাদার মিটার ও এস টি সংযোগের কেনা বেচা করার অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী। তিনি প্রধান প্রকৌশলী বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ পত্র দায়ের করেন।তিনি অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করেন – মাহবুবুর রহমান নির্বাহী প্রকৌশলীর প্রিয় মানুষ পরিচয়ে  মিটার কেনা বেচা করা ও সফটয়ার প্রকৌশলীর পরিচয়ে ডাবল/ সিঙ্গেল ফেইজ সংযোগ করার চুক্তি করে থাকেন,যা অবৈধ।

নির্বাহী প্রকোশলীর নিকট আত্নীয় আব্দুল্লাহ আল ইয়াছিন উপ- সহকারি প্রকৌশলী তার  বিরুদ্ধে অভিযোগ  তিনি ২০ টি এস টি সংযোগ করেছেন টাকার বিনিময়ে এবং  মোটরসাইকেলে ঘুরে ঘুরে তার পি এস পরিচয় দিয়ে লাইনমেন হেল্পার রাশেদ তাকে মক্কেল এনে দেয়। বিভিন্ন জায়গায় সাদা কাগজে গ্রাহকদের সাথে বিশাল অঙ্কের টাকার চুক্তি করে সংযোগ দেয়,যাহা অবৈধ।এবং ফৌজদারী অপরাধ ।এই বিষয়ে উপ-সহকারি প্রকৌশলী জনাব আব্দুল্লাহ আল ইয়াছিনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন- অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে , এই বিষয়ে মন্তব্য করতে চাই না।

আব্দুর রাশেদের বিরুদ্ধে ট্রান্সফরমার লাগানোর নাম করে মধুপুর প্রাইম হসপিটালের পিছনে ৪টি বিল্ডিং এর জন্য মাটির নিচ দিয়ে রাস্তা হইতে ক্যাবল লাইন সংযোগের ব্যবস্থা নিয়ে টাকা পয়সা নেয়ার অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযুক্ত আব্দুর রাশেদ এবং মাহাবুবুর রহমান এর সাথে মুঠোফোনে বার বার ফোন করলেও উনারা ফোন ধরেন নি।

এর আগে নোয়াখালী বিদ্যুৎ অফিসে প্রায় ৫০ লাখ টাকার তার চুরির অভিযোগ রয়েছে। এই বিষয়ে সদর থানায় একটি মামলা ও দায়ের করা হয়।সব মিলিয়ে নোয়াখালী বিদ্যুৎ অফিসের  সরকারী সম্পদ লুট এবং গ্রাহকদের হয়রানির একটি প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে।

 

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মিটার ও এস টি সংযোগের কেনা বেচা করেন কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

আপডেট সময় : ০১:১৮:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

নোয়াখালী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মাদার মিটার ও এস টি সংযোগের কেনা বেচা করার অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী। তিনি প্রধান প্রকৌশলী বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ পত্র দায়ের করেন।তিনি অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করেন – মাহবুবুর রহমান নির্বাহী প্রকৌশলীর প্রিয় মানুষ পরিচয়ে  মিটার কেনা বেচা করা ও সফটয়ার প্রকৌশলীর পরিচয়ে ডাবল/ সিঙ্গেল ফেইজ সংযোগ করার চুক্তি করে থাকেন,যা অবৈধ।

নির্বাহী প্রকোশলীর নিকট আত্নীয় আব্দুল্লাহ আল ইয়াছিন উপ- সহকারি প্রকৌশলী তার  বিরুদ্ধে অভিযোগ  তিনি ২০ টি এস টি সংযোগ করেছেন টাকার বিনিময়ে এবং  মোটরসাইকেলে ঘুরে ঘুরে তার পি এস পরিচয় দিয়ে লাইনমেন হেল্পার রাশেদ তাকে মক্কেল এনে দেয়। বিভিন্ন জায়গায় সাদা কাগজে গ্রাহকদের সাথে বিশাল অঙ্কের টাকার চুক্তি করে সংযোগ দেয়,যাহা অবৈধ।এবং ফৌজদারী অপরাধ ।এই বিষয়ে উপ-সহকারি প্রকৌশলী জনাব আব্দুল্লাহ আল ইয়াছিনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন- অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে , এই বিষয়ে মন্তব্য করতে চাই না।

আব্দুর রাশেদের বিরুদ্ধে ট্রান্সফরমার লাগানোর নাম করে মধুপুর প্রাইম হসপিটালের পিছনে ৪টি বিল্ডিং এর জন্য মাটির নিচ দিয়ে রাস্তা হইতে ক্যাবল লাইন সংযোগের ব্যবস্থা নিয়ে টাকা পয়সা নেয়ার অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযুক্ত আব্দুর রাশেদ এবং মাহাবুবুর রহমান এর সাথে মুঠোফোনে বার বার ফোন করলেও উনারা ফোন ধরেন নি।

এর আগে নোয়াখালী বিদ্যুৎ অফিসে প্রায় ৫০ লাখ টাকার তার চুরির অভিযোগ রয়েছে। এই বিষয়ে সদর থানায় একটি মামলা ও দায়ের করা হয়।সব মিলিয়ে নোয়াখালী বিদ্যুৎ অফিসের  সরকারী সম্পদ লুট এবং গ্রাহকদের হয়রানির একটি প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে।