ঢাকা ০২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জামায়েত ও পুলিশের সংঘর্ষ

News Desk
  • আপডেট সময় : ১০:৩৯:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৩ ২২২ বার পড়া হয়েছে
চট্টগ্রামের ওয়াসা মোড়সহ নগরের বেশ কয়েকটি অংশে পুলিশের সাথে জামায়েতের সংঘর্ষ ঘটে। উক্ত সংঘর্ষের কারণ হিসেবে জামাতেয় কর্মীরা অভিযোগ করেন জামায়েত ইসলামের নায়েবে আমির দেলোয়ার হোসেইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজা পড়ার জন্য তারা জমা হয়েছিল। পুলিশ সদস্যরা জানান, পরিস্থিতি অশান্ত করতে জামায়েত- শিবিরের নেতা কর্মীরা জরো হয়েছিলেন। চট্টগ্রামের ওয়াসা মোড়ে, জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদের আশে পাশে ৩০০-৪০০ মানুষ জমা হয়। সেখানে তারা সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান এবং জানাজা পড়ার দাবি করতে থাকেন। পরবর্তীতে পুলিশ কিছু লোকজনকে ওয়াসা মোড়ের সামনে থেকে সরিয়ে দেয়। তখন তারা মিছিল শুরু করেন এক পর্যায়ে মিছিলটি কাজির দেউড়ি এলাকায় পৌছালে, দায়িত্বরত পুলিশের দিকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল ছুড়তে থাকেন। সেখানে পুলিশ সদস্যদের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনার সৃষ্টি হয়।অবস্থা নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করেন। এই সময় পুলিশ সদস্য সহ পথচারীরা প্রায় ১০ জন আহত হয়। এরপর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে দামপাড়ায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কার্যালয়ের প্রধান ফটকে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন জামাত-শিবিরের নেতা কর্মীরা।চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন – জামাত-শিবির কর্মীরা পরিস্থিতি অশান্ত করতে জমা হয়েছেন। পুলিশ সদস্যরা ৩০-৪০ জনকে আটক করেছেন বলে জানান – কোয়াতালী থানার ওসি জাহিদুল কবির। তিনি বলেন এই ঘটনার মামলা প্রস্তুতি চলছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

জামায়েত ও পুলিশের সংঘর্ষ

আপডেট সময় : ১০:৩৯:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৩
চট্টগ্রামের ওয়াসা মোড়সহ নগরের বেশ কয়েকটি অংশে পুলিশের সাথে জামায়েতের সংঘর্ষ ঘটে। উক্ত সংঘর্ষের কারণ হিসেবে জামাতেয় কর্মীরা অভিযোগ করেন জামায়েত ইসলামের নায়েবে আমির দেলোয়ার হোসেইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজা পড়ার জন্য তারা জমা হয়েছিল। পুলিশ সদস্যরা জানান, পরিস্থিতি অশান্ত করতে জামায়েত- শিবিরের নেতা কর্মীরা জরো হয়েছিলেন। চট্টগ্রামের ওয়াসা মোড়ে, জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদের আশে পাশে ৩০০-৪০০ মানুষ জমা হয়। সেখানে তারা সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান এবং জানাজা পড়ার দাবি করতে থাকেন। পরবর্তীতে পুলিশ কিছু লোকজনকে ওয়াসা মোড়ের সামনে থেকে সরিয়ে দেয়। তখন তারা মিছিল শুরু করেন এক পর্যায়ে মিছিলটি কাজির দেউড়ি এলাকায় পৌছালে, দায়িত্বরত পুলিশের দিকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল ছুড়তে থাকেন। সেখানে পুলিশ সদস্যদের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনার সৃষ্টি হয়।অবস্থা নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করেন। এই সময় পুলিশ সদস্য সহ পথচারীরা প্রায় ১০ জন আহত হয়। এরপর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে দামপাড়ায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কার্যালয়ের প্রধান ফটকে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন জামাত-শিবিরের নেতা কর্মীরা।চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন – জামাত-শিবির কর্মীরা পরিস্থিতি অশান্ত করতে জমা হয়েছেন। পুলিশ সদস্যরা ৩০-৪০ জনকে আটক করেছেন বলে জানান – কোয়াতালী থানার ওসি জাহিদুল কবির। তিনি বলেন এই ঘটনার মামলা প্রস্তুতি চলছে।